তিরানব্বই


আরব মুল্লুকে বেড়াতে গেছে তিন ট্যুরিস্ট। মরুভূমিতে পথ হারিয়ে দিন তিনেক ঘোরাঘুরি পর একদিন এক মরূদ্যানের সামনে হাজির হলো তারা। সেখানে শুধু মেয়ে আর মেয়ে, সবাই
স্বল্পবসনা এবং সুন্দরী। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই গোবদাগাবদা চেহারার কয়েকজন মহিলা এসে তাদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেলো আলিশান এক প্রাসাদের ভেতর। সেখানে জোব্বাপরা এক আরব শেখ বসে গড়গড়ায় তামাক খাচ্ছে, তাকে ঘিরে আছে অপরূপ সুন্দরী কিছু যুবতী।গড়গড়া নামিয়ে শেখ বললো, 'আমি শেখ অমুক। এটা আমার মুল্লুক, এখানে যারা ভুল করে ঢুকে পড়ে, তাদের আমি কঠিন শাস্তি দিই।'
প্রথমজনকে জিজ্ঞেসকরলো সে, 'বলো, কী করো তুমি?'
প্রথম ট্যুরিস্ট জবাব দিলো, 'আমি একজন পুলিশ।'
শেখ হাততালি দিলো। দুই রূপসী সামনে এসে দাঁড়ালো। শেখ হুকুম করলো, 'যাও, এর
যন্ত্রটাকে গুলি করে ঝাঁঝরা করে দাও।'
তারপর দ্বিতীয়জনকে জিজ্ঞেস করলো সে,'বলো, তুমি কী করো?'
দ্বিতীয় ট্যুরিস্ট জবাব দিলো,'আমি একজন দমকলকর্মী।'
শেখ হাততালি দিলো। আরো দুই রূপসী সামনে এসে দাঁড়ালো। শেখ হুকুম করলো, 'যাও, এর যন্ত্রটাকে পুড়িয়ে ছাই করে দাও।'
তারপর শেষজনকে জিজ্ঞেস করলো সে, 'বলো, কী করো তুমি?'
শেষ ট্যুরিস্ট দাঁত বের করে জবাব দিলো,'আমি একজন ললিপপ বিক্রেতা।

বিরানব্বই


কয়েক হাজার বছর আগের কথা বুশ তথন একদেশের রাজা ছিল।রাজার রানী মানে তৎকালীন ফাস্টলেডির ছিল রাজ্যের সেরা স্তনযুগল। রাজার লুইচ্চা মন্ত্রী সিধুর বহুদিনের স্বপ্ন
রানীর বুক চাটার। কোন পথ না বের করতে পেরে সে রাজার প্রাইভেট ডাক্তার ডিক চেনিরে ধরল।দুঃখ খুলে বলল।ডিক চেনি বলল ১০০০ স্বণমুদ্রা দিলে ডাক্তার রানীর বুক চাটার
ব্যবস্থা করে দেবে। সিধু রাজি হলো। পরের দিন রানী গোসলে গেলে ডাক্তার এক চাকরানির মাধ্যমে তার অন্তর্বাসে চুলকানির জীবানু লাগিয়ে দিল। গোসল সেরে অন্তর্বাস পরার সাথে সাথে চুলকানি শুরু হলো। খবর পাইয়া রাজা বুশ ডাক্তাররে ঔষধ দিতে বলল। কায়দা করে ডাক্তার রাজারে বুঝালো, এই রোগের ঔষধ এক মাত্র মন্ত্রী সিধুর লালায় আছে। সে যদি ঘন্টাখানেক রানীর বুক চেটে দেয়, তাহলে উপশম হবে।
রানীর দুঃখে রাজার কলজে ফাটে ফাটে অবস্থা। তবু রাজা রাজি হলেন। এদিকে সিধু চাটার আগে ডাক্তার ঔষধ দিয়ে দিলেন। তারপর ১ ঘন্টা চেটে এসে সিধু ভাবল ডাক্তার এই কথা রাজারে বলতে সাহস পাবে না যে, সে নিজেই চুলকানির জীবানু লাগিয়ে দিয়েছে, কাজেই ডাক্তাররে সাফ
জানাইয়া দিল টাকা দিতে পারবে না।
মুচকি হাইসা ডাক্তার চলে গেল পরের দিন সারাদেশে খবর হইয়া গেল, রানীর চুলকানির জীবানু, রাজা বুশের পায়ুতে লাগছে,চাটার লোকতো আছেই চিন্তা কি !!!

একানব্বই


বাবুর বড় বিপদ, ২৫ ইঞ্চি দীর্ঘ প্রত্যঙ্গ নিয়ে গাড্ডায় পড়েছে সে। কোনও মেয়েকে সে ঠিক খুশি করতে পারে না, আবার এই আকৃতি নিয়ে তার নিজেরও নানা হাঙ্গামা। একদিন জঙ্গলে এক দরবেশ বাবার আস্তানায় ধর্ণা দিলো সে। তার সমস্যার কথা খুলে বলে কাকুতিমিনতি করে জানালো,বাবা যদি কোনোভাবে ২৫ ইঞ্চি থেকে তাকে ১০-এ নামিয়ে আনতে পারেন, সে সারাজীবন কৃতজ্ঞ থাকবে।
দরবেশবাবা মিনিট পাঁচেক চোখ বুঁজে ধ্যান করে বললেন, “এখান থেকে সোজা উত্তর দিকে বনের এভতর পাঁচশ কদম হাঁটলে একটা কুয়ো পাবি। ওখানে বাস করে এক মাদী ব্যাং, কিন্তু মানুষের জবানে কথা বলে। তাকে শুধাবি তোকে সে বিয়ে করতে চায় কি না। যদি উত্তরে না বলে, ৫ ইঞ্চি কমে যাবে। এখন যা বেটা। হক মাওলা!”
বাবু ৫০০ কদম এগিয়ে কুয়ো খুঁজে পেলো।ভেতরে উঁকি দিয়ে দেখলো, বাস্তব,একটা ব্যাং বসে। সে গলা খাঁকরে শুধালো, “ইয়ে ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!”
বাবু টের পেলো, ২০-এ নেমে গেছে সে। কিন্তু এতেও অসুবিধা হবে ভেবে সে আবারো জিজ্ঞেস করলো, “ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
আবারও গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!”
বাবু ১৫-তে নেমে এলো।
উল্লসিত বাবু আবারো জিজ্ঞেস করলো, “বলি ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
এবার উত্তর এলো, “এক কথা কতবার বলবো তোকে ব্যাটা হারামজাদা? না, না, না!

নব্বই


একবার এক বনে কারা যেন ভায়াগ্রা ছড়িয়ে গিয়েছিল। সেই ভায়াগ্রা সেবন করে সকল পুরুষ প্রানীর যৌন কামনা ছিল তুঙ্গে।
.
.
.
.
.
.
তারা সারাদিন তাদের নারী সঙ্গিনীদের সাথে যৌন খেলায় মত্ত থাকত। এক পর্যায়ে সঙ্গিনীরা বিরক্ত হয়ে বনের রাজা সিংহের কাছে বিচার দেয়। সিংহ মশাই গবেষনা করে দেখেন
যে ভায়াগ্রার প্রভাব কমতে আরো এক বছর লাগবে। তাই তিনি সকল প্রানীকে তাদের
ওটা কেটে জমা দিতে বলেন এবং একটা করে টোকেন দেন। কথা দেন-এক বছর পর টোকেন মিলিয়ে সবার জিনিষ সবাইকে ফেরত দিবেন। অন্য সব প্রানীর মত বানর ও মন খারাপ
করে তার ওটা জমা দিয়ে আসে। বাসায় এসে দেখে যে তার স্ত্রী খুশিতে বাগবাকুম।
বানরের স্ত্রীঃ হাহা এখন কি করবা? আগেই বলেছিলাম......
বানরঃ বেশী হাইসো না। এক বছর পর টের পাইবা।
বানরের স্ত্রীঃ কেন?? এক বছর পর কি হবে??
বানরঃ জমা তো দিয়ে আসছি আমার টা টোকেন আনছি ঘোড়ার টা......

ঊননব্বই


৮ বছর বয়সের এক ছেলেকে ধর্ষণ মামলায় কোর্টে দাঁড় করানো হয়েছে ।
তার পক্ষের মহিলা উকিল তার লিঙ্গ ধরে জজকে দেখিয়ে বলল,“Your Honour,
দেখুন । এই ছেলে কি কিছুতেই ধর্ষণ করতে পারে?”
ছেলেটি নিচু স্বরে উকিলকে বলল,“আরে বেশি ঝাঁকাইয়েন না, কেস হাইরা যাইবেন।

আটাশি


চমত্কার এক বিকালে ততোধিক চমত্কার একটা ঘটনা ঘটল। এক সুন্দরী তরুণী আক্কাচকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে বসল ধুম করে! কিন্তু আক্কাচের মুখ কালো।
-ঘটনা কী? জিজ্ঞেস করল সেই তরুণী।
আক্কাচ মুখ বেজার করে বলল, না রে ভাই,আমার পরিবার এই বিয়ে মেনে নেবে না।কারণ আমাদের পরিবারে কেবল আত্মীয়দের মধ্যেই বিয়ে হয়। যেমন-আমারবাবা বিয়ে করেছেন আমার মাকে। ভাই ভাবীকে। আপা দুলাভাইকে।

সাতাশি


হাবুল পড়া শিখেনাই বলে স্কুলের স্যার তাকে পাছায় বেত দিয়ে পেটাল । সে বহুকষ্টে বাসায় ফিরে আয়নায় তার পাছাটার কি অবস্থা দেখল আর বলতে লাগল,
"হালার,স্যার,মারল তো মারল-এমনভাবে মারল যে পাছাটা দুইভাগ কইরা ফালাইছে.....!!

ছিয়াশি

মহিলা হোষ্টেলে হঠাৎ বিদ্যুৎ নষ্ট হয়ে গেলে,ওয়ার্ডেন বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করলো,”হ্যালো বিদ্যুৎ অফিস? আপনার লোকজন কে শিগ্গির পাঠিয়ে দিন, মেয়েরা সবাই মোমবাতি ব্যবহার করছে!

পঁচাশি


একজন শিক্ষক তার ছাত্রীকে পড়াচ্ছে। যাতে সব কিছু মনে থাকে সে জন্য সে ছাত্রীকে বলেছে প্রতিটি জিনিস দুই বার করে লিখতে। সে শিক্ষক আবার ভদ্র ভাষায় কথা বলে।
তাই সে বলেছে : দুদু বার করে লিখ।
……… বেচারা ভদ্র ভাষায় কথা বলার দায়ে প্রাইভেট হারাইছে।

চুরাশি


: বলো তো সেক্স করার সময় ছেলে না মেয়ে কে বেশি আনন্দ পায়?
: অব্যশই মেয়ে |
: কেন ?
: যখন কাঠি দিয়ে কান খোঁচাও আরামটা কোথায় লাগে, কানে না লাঠিতে ??

তিরাশি


: বলোতো মুরগির ব্রেস্ট নেই কেন ?
: মোরগের হাত নেই বলে |

বিরাশি


একলোক এক ট্রাফিক মহিলাকে বিয়ে করল | বাসর রাতের পরদিন ট্রাফিক
মহিলা ১০০০ টাকা জরিমানা করল এভাবে
-ওভার স্পীড ৩০০
- হেলমেট না পরা ৩০০
- রং ওয়ে এট্রি ৪০০

একাশি


এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারন তার ... দাড়ায় না |
ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?
: না |
: প্রেমিকা আছে ?
: না |
: পরকীয়া করেন ?
: না |
: পতিতালয়ে যান ?
: না |
: মাস্টারবেট করেন?
: না |
ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, " ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন?ক্যালেনডার টাঙ্গাইবেন!!!"

আশি


এক লোকের তিনটি বিচি | সে এটা নিয়া খুবই চিন্তিত | লজ্জায় কাউকে বলতে পারছে না | উপায় না দেখে ডাক্তারের কাছে গেল |
লোক : লজ্জিত হয়ে ডাক্তারকে বলছে,ডাক্তার সাহেব আপনার আর আমার মিলে ৫ টি |
ডাক্তার : কি বলেন বুঝতে পারছি না |
লোক : আরে আপনার আর আমার মিলে ৫ টি |
ডাক্তার : কিছুই বুঝতে পারছি না | পরিস্কার করে বলুন |
লোক : উপায় না দেখে বলল, আপনার আর আমার মিলে ৫ টি বিচি ||
ডাক্তার : তাহলে কি আপনার ১ টি ??

ঊনআশি


এক ফরাসী, এক ইতালীয় আর এক বাঙালি ট্রেনে বসে নিজেদের বিবাহিত জীবন নিয়ে গল্প করছে।
ফরাসী বলছে, 'গত রাতে আমার বউকে চারবার আদরসোহাগ করেছি।সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।'
ইতালীয় বলছে, 'গত রাতে আমার বউকে ছয়বার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে,আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।'
বাঙালি চুপ করে আছে দেখে ফরাসী তাকে প্রশ্ন করলো, 'তা তুমি গত রাতে তোমার বউকে ক'বার আদরসোহাগ করেছো?
বাঙালি বললো, 'একবার।'
ইতালীয় মুচকি হেসে বললো, 'তোমার বউ সকালে তোমাকে কী বললো?'
'ওগো, থামো, আর না ...। '

আটাত্তর


কোর্টে ডিভোর্স কেসের মামলা চলছে। সমস্যা বাধলো ৫ বছরের বাচ্চা টাকে নিয়ে।এটা নিয়ে যখন কথা উঠলো তখন মা টা হঠাৎ দাঁড়িয়ে উঠে চিল্লিয়ে বলল “ইয়র অনার...আমি বাচ্চাটাকে অমানুষিক পরিশ্রম আর কষ্ট সহ্য করে পৃথিবীতে এনেছি। বাচ্চা অবশ্যই আমার কাছে থাকবে।”
বিচারক বাবা টার দিকে তাকিয়ে বলল “আপনার কি কিছু বলার আছে??”
বাবা টা কিছুক্ষণ বসে থাকলো......তারপর ধীরে ধীরে উঠে দাঁড়িয়ে বলল






“ইয়োর অনার, আমি যদি আমার ATM কার্ড টা মেশিনে ঢুকিয়ে টাকা বের করে আনি, তাহলে টাকা টা কার???? আমার???নাকি ATM মেশিনের????
-আপনাদের কি মনে হয়?? কমেন্টে জানান।

সাতাত্তর


.ডুবন্ত এক জাহাজের ক্যাপ্টেন ও ৩ জন অফিসার তখনো রয়ে গেছেন।
ক্যাপ্টেন তাঁদের বললেন, দেখুন, ক্যাপ্টেনকেই সব সময় জাহাজের সাথে ডুবতে হবে এর কোন মানে নেই। আমাদের আর মাত্র ১ টা lifeboatতাতে কোনমতে ৩ জন আঁটে। আমি প্রত্যেককে ১ টা করে প্রশ্ন করবো, যিনি পারবেন না ,তাঁকে জাহাজে রয়ে যেতে হবে।
প্রথম জনকে ক্যাপ্টনের প্রশ্ন, কোন জাহাজ বরফের সাথে ধাক্কা লেগে ডুবেছিল?
:Titanic, স্যার।
দ্বিতীয় জনকে, কত জন যাত্রী মারা গিয়েছিল?
: এক হাজার পাঁচ শ’ সতের জন, স্যার।
তৃতীয় অফিসারের দিকে ফিরে ক্যাপ্টেন বললেন, তাঁদের নাম কী কী ছিল?

ছিয়াত্তর


এক যুবতি মেয়ে বেড়াতে গেছে এক নির্জন কেল্লায়।ঘুরে ঘুরে একটা ঘরে ঢুকে যুবতি দেখলো,একটা পুরনো চেরাগের পাশে এক দৈত্যের পোশাকে যুবক দাঁড়িয়ে।
যুবকটি বললোঃ “স্বাগতম, আমার মালিক! আমি এই চেরাগের দৈত্য। আপনার তিনটি ইচ্ছা আমি পূরণ করতে চাই!”
যুবতি এক নিঃশ্বাসে বললোঃ ‘কোটি কোটি টাকা,দশটা বাড়ি, বিশটা গাড়ি!’
যুবক দৈত্যটি বললোঃ ‘জো হুকুম।আপনি বাড়ি ফিরেই আপনার টাকা, বাড়ির দলিল আর গাড়ির লাইসেন্স তৈরি পাবেন।কিন্তু আমার মালিক আমি দীর্ঘদিন এই চেরাগে একা বন্দি ছিলাম। আপনি যদি কিছু মনে না করেন, আমি আপনার ইচ্ছাপূরণের আগে আমার একটি ইচ্ছাপূরণ করতে চাই!’
যুবতি বললোঃ ‘বলে ফেলো তোমার কি চাই?’
যুবক দৈত্যটি বললোঃ ‘আপনার সাথে কয়েকবার আদরসোহাগ করতে চাই!’
যুবতিটি ভাবলোঃ ‘এতো কিছু পাবো সাথে আবার আদর সোহাগও? মন্দ কি?’
তাই যুবতিটি সানন্দে রাজি হলো।
অতঃপর সারা রাত তারা আদর সোহাগ করলো!
পরদিন ভোরে যুবক দৈত্যটি বললোঃ ‘আমার মালিক, আপনার বয়স কত?’
যুবতিটি জবাব দিলোঃ ‘আমার বয়স ২৫!’
যুবক দৈত্যটি হাসতে হাসতে বললোঃ‘এই বয়সেও আপনি চেরাগের দৈত্য/ভূতে বিশ্বাস করেন? ভূত এফ.এম বেশী শুনেন বুঝি!

পঁচাত্তর


আবুল সাহেব রাতে বাড়ি ফিরতেই তার স্ত্রী আদুরে ভঙ্গিতে তার গলা জড়িয়ে ধরলেন । ফিসফিস করে বললেন,"আমার মনে হয় আমার একমাস চলছে ! ডাক্তারকয়েকটা টেস্ট দিয়েছে নিশ্চিত হওয়ার জন্য ।এই শোন! আমরা কিন্তু নিশ্চিত না হয়ে কাউকে বলব না ! ঠিক আছে?"
স্বামী স্ত্রী খুশি মনে ঘুমাতে গেলেন । পরদিন আবুল সাহেব অফিসে যাওয়ার পর একটা ফোন আসল বিদ্যুত্ অফিস থেকে।
হ্যালো!
কে ? মিসেস আবুল?
হ্যাঁ, বলছি।
ম্যাডাম, আপনার একমাস হয়ে গেছে
মিসেস আবুল অবাক হয়েগেলেন ।
আপনারা কোথা হতে জানলেন?!
আমাদের ফাইলে লেখা আছে ম্যাডাম
কিন্তু কিভাবে?? আপনারা জানলেন কিভাবে???
আমাদের নিজস্ব পদ্ধতি আছে ম্যাডাম।
বিভ্রান্ত হয়ে তিনি বললেন,”ঠিক আছে, আমি আমার স্বামীর সাথেকথা বলে নেই।“
রাতে আবুল সাহেব সব শুনে তো ক্ষেপে গেলেন! পরদিনই গেলেন অফিসে,
আপনারা নাকি জানেন আমার স্ত্রীর একমাস হয়ে গেছে?
জী স্যার ! জানাটাই তো আমাদের কাজ-শান্তভাবে বলল তরুণী রিসেপশনিস্ট ।
"তা কিভাবে জানলেন?"-থমথমে মুখে বললেন তিনি
শান্ত হোন স্যার ! আপনার শুধু বিলটা দিয়ে দিলেই চলবে ।
আর যদি না দেই ?
সেক্ষেত্রে স্যারআপনারটা কেটেদেয়া ছাড়া আমাদের কিছু করার নেই!
বটে ! তখন আমার স্ত্রীর কি হবে?
উনার তখন মোমবাতি ব্যবহার করতে হবে!

চুয়াত্তর


এক গ্রামে রহিম মিয়া নামে এক বয়োবৃদ্ধ লোক ছিল যার বয়স ছিল একশ দশ ।এটা নিয়ে তার গর্বের অন্তছিলো না ।যাকেই দেখত তাকেই জিজ্ঞেস করতঃ তোমার বয়স কত? কারো বয়সই তার চেয়ে বেশি হয় না । যাহা তাহাকে আরো গরবান্বিত করিত।
তো একদিন সে হেঁটে যেতে যেতে দেখল এক গাছের নিচে এক বৃদ্ধ লোক বসেবসে কান্না করছে ।অভ্যাস অনুযায়ী রহিম মিয়া তার কাছে গেল বয়স জিজ্ঞাসা করতে ।কিন্তু বুঝতে পারছিলনা আগে কি বয়স জানতে চাইবে,নাকিকান্না করার কারন ।অবশেষে বলেই ফেললঃআপনার বয়স কত?
সেই বৃদ্ধটিকান্না থামিয়ে বললোঃ ১১২!!!
শুনে তো রহিম মিয়ার মেজাজটাই খারাপ হয়ে গেলো,ধূর- তাও জিজ্ঞেস করলোঃ তা এই বয়সে গাছতলায় বসে হাউমাউ করেন ক্যা ?
লোকটি কান্না জড়ানো কন্ঠে বললোঃ আব্বু মারছে !!!
রহিম মিয়া মাছের মতো খাবি খেতে খেতে জিজ্ঞেস করলোঃ কেন?
লোকটি বললোঃ দাদার সাথে বেয়াদবি করছি তাই
……

তেয়াত্তর


৭ জন মোবাইল ব্যবসায়ী তাদের বাসর রাতের পরদিন বসে গল্প করছে...
১ম জনঃ আমার বউ তো ১১১০,যেমনে খুশি তেমনি কর।
২য় জনঃ আমার বউ তো ৩৩১০, ৩৬ বছরের পুরান মডেল।
৩য় জনঃ আমার বউ তো N95,একটু আদর কইরা চালাইতে হয়।
৪র্থ জনঃ আমার বউ তো ব্লাকবেরী, সবকিছুই পাই কিন্তু একটু জটিল।
৫ম জনঃ আমার বউ তো ডাবল সিম, কখনও সামনে কখনো পিছে।
৬ষ্ঠ জনঃ আমার বউ শালা চায়না মোবাইল,এক রাইতেই ঝুইলা গেছে...
৭ম জনঃ কাদতে কাদতে, অই দোস্তরা আমারটা সেকেন্ড হ্যান্ড পইড়া গেছে
!!
কেঠা জানি আগেই কয়েকবার খুলছিলো!!!

বায়াত্তর


স্বামী বাসায় না থাকলে জোয়ানা তার বয়ফ্রেন্ড হ্যারিকে প্রায়ই বাসায় নিয়ে আসে। তো একদিন জোয়ানার বাসায় জোয়ানা ও হ্যারি মধুর সময় কাটাচ্ছিল।এমন সময় স্বামী এসে উপস্থিত।
জোয়ানা তাড়াতাড়ি হ্যারিকে চিলেকোঠর ঘরে লুকিয়ে ফেলল। খানিক পর সেখানে এল
জোয়ানার ১০ বছরের ছেলে বব।
বব: এখানে খুব অন্ধকার, তাই না?
হ্যারি: হ্যাঁ।
বব: তুমি কি আমার বেস বলের গ্লাভস দুটো কিনবে?
হ্যারি: দুঃখিত। আমার প্রয়োজন নেই।
বব: বাসায় আজ কিন্তু ড্যাডি আ্যছে।
হ্যারি: কত দাম গ্লাভস দুটোর?
বব: ২৫০ ডলার।
কিছুদিন পরের ঘটনা। আবারো জোয়ানা ও হ্যারির ডেটিং। আবারো স্বামীর আগমন।আবারো চিলেকোঠা। এবারো বব হাজির।
বব: এখানে খুব অন্ধকার, তাই না?
হ্যারি: হ্যাঁ।
বব: তুমি কি আমার বেস বলটা কিনবে?
হ্যারি: দুঃখিত। আমার প্রয়োজন নেই।
বব: বাসায় আজও কিন্তু ড্যাডি আছে।
হ্যারি: কত দাম তোমার বেস বলের ?
বব: ৭৫০ ডলার।
কিছুদিন পর।
ববের বাবা: বব, তোমার বেসবল আর গ্লাভস কোথায়?
বব: ড্যাড,আমি তো ওগুলো বিক্রি করে দিয়েছি।
বাবা: কার কাছে?
বব: আমার এক বন্ধুর কাছে।
বাবা: কত টাকায়?
বব: ১০০০ ডলারে।
বাবা: মাই সান তুমি তো অনেক বেশি টাকায় ওগুলো বিক্রি করেছ। এটা অন্যায় হয়েছে। সামনের রোববার চার্চে গিয়ে তোমাকে কনফেস করতে হবে।
রবিবার। ববকে নিয়ে বাবা চার্চে উপস্থিত।
এক অন্ধকার ঘরে বব ঢুকল একা।সামনে ফাদার।
বব: এখানে খুব অন্ধকার, তাই না?
ফাদার: তুমি আবার শুরু করেছ?

একাত্তর


ফরেনসিক মেডিসিন এর ক্লাসে প্রফেসর নতুন ছাত্রদের ক্লাস নিচ্ছেন .....
'' ফরেনসিক মেডিসিন পড়তে তোমাদের দুইটা জিনিসের দিকে ভালো খেয়াল রাখতে হবে, প্রথমত, তোমাদের
কারো কোনো রকম শুচিবাই বা ঘৃনা থাকতে পারবেনা....
এই বলে তিনি তার সামনে রাখা মৃতদেহের পাছার ভিতরে আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিলেন এবং তা চুষতে লাগলেন।
'' সুতরাং, তোমরাও তা কর'',তিনি সবাইকে নির্দেশ দিলেন ।
পুরো ক্লাসরুম তো থ !!! কি আর করা , সবাই প্রফেসর এর কথামত আঙ্গুল ঢুকিয়ে চুষতে শুরু করলো।
'' দিতীয় জিনিস টি হলো, তীক্ষ্ণ নজর থাকতে হবে তোমাদের '' বললেন প্রফেসর ....''তোমাদের মাঝে কয় জন খেয়াল করেছ যে আমি লাশটির পাছায় তর্জনী আঙ্গুল ঢুকিয়েছি কিন্তু চুষেছি আমার মধ্যম আঙ্গুল??? ''

সত্তর


৯০ বছরের বুড়াঃ আমার ১৮ বছর বয়সের বউ pregnant. ডাক্তার আপনার কি মতামত?
ডাক্তারঃ আচ্ছা, আপনাকে একটা গল্প বলি।এক শিকারি খুব তাড়াহুড়া করে শিকার করতে যাওয়ার সময় তার বন্দুক এর বদলে ছাতা নিয়ে রওনা দিল। জঙ্গলে যাওয়ার পরে সে একটা সিংহ দেখলো। সিংহটি তার দিকে ছুটে আসছিল। সে ছাতাটি নিলো এবং গুলি চালালো।সাথে সাথে সিংহটি গুলি খেয়ে মরে গেল।
৯০ বছরের বুড়াঃ এটা তো অসম্ভব। অন্য কেউ নিশ্চয় গুলিটি চালিয়েছে।
ডাক্তারঃ ১০০% সঠিক

ঊনসত্তর


ছেলে মেয়েকে বলছে ..
“আচ্ছা খালি পেটে তুমি কয়টা আপেল খাইতে পারবা??
মেয়েঃআমি ৬ টা আপেল খাইতে পারব
ছেলেঃতুমি খালি ১ টা আপেল খাইতে পারবা কারন তাইলে তোমার পেট আর খালি থাকবেনা!!
মেয়েঃওয়াও সুপার জোকস-আমিও আমার বান্ধবিকে বলব.
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মেয়ে আরেক মেয়েকে গিয়ে বলছেঃ আচ্ছা তুমি খালি পেটে কয়টা আপেল খাইতে পারো?
অন্য মেয়েঃ১০ টা
মেয়েঃধ্যাত ৬ টা কইলে জটিল একটা জোকস শুনাইতাম
বিরাট বুদ্ধিমতি তাইনা ??

আটষট্টি


মিস্টার অ্যান্ড মিসেস রবিনসন ক্রুসো জাহাজডুবি হয়ে কয়েক বছর
ধরে একটা দ্বীপে আটকা পড়ে আছে।একদিন ভোরে তারা দেখতে পেলো,সৈকতে এক সুদর্শন যুবক অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে, গায়ে নাবিকের পোশাক। সুস্থ হয়ে উঠে যুবক জানালো, তারও
জাহাজডুবি হয়েছে। ওদিকে মিসেস ক্রুসো প্রথম দর্শনেই এই যুবকের প্রেমে পড়ে গেছে। কয়েকদিন পর সুযোগ বুঝে ঐ যুবককে প্রেম নিবেদন করলো সে। কিন্তু রবিনসন আশেপাশে যতক্ষণ আছে,কোন কিছু করবার সুযোগ তাদের নেই।নাবিক যুবক রবিনসনকে পরামর্শ দিলো,
সৈকতে একটা ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করা হোক। সে আর ক্রুসো ওতে চড়ে পাহারা দেবে, জাহাজ
দেখতে পেলে পতাকা দিয়ে সংকেত দেবে। ক্রুসোর বেশ মনে ধরলো বুদ্ধিটা। বাঁশ
দিয়ে একটা উঁচু ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করলো তারা।পরদিন প্রথমে পাহারা দেয়ার পালা নাবিকের। সে টাওয়ারে চড়লো,নিচে ক্রুসো আর তার বউ গেরস্থালি কাজ করতে লাগলো। কিছুক্ষণ পরই যুবক চেঁচিয়ে উঠলো, 'ছি, ক্রুসো ভাই! দিনে দুপুরেই ভাবীর ওপর এভাবে চড়াও হয়েছেন। ছি ছি ছি।' ক্রুসো নারকেল কুড়োচ্ছিলো, সে বিব্রত হয়ে ওপরে তাকিয়ে বললো, 'কী যে বলো,
আমি কোথায়, আর ও কোথায়!'
যুবক চোখ কচলে বললো, 'ওহহো, দুঃখিত,আমার যেন মনে হলো ... সরি ভাই।' কিন্তু ঘন্টাখানেক পর আবার চেঁচিয়ে উঠলো সে, 'না, এবার আর কোন ভুল নেই। কী ভাই,
একটু অন্ধকার হতে দিন না! এভাবে জঙলিদের মতো সক্কলের সামনে ...ছি ছি ছি।'
ক্রুসো আগুন ধরাচ্ছিলো, সে চটেমটে বললো, 'চোখের মাথা খেয়েছো নাকি ছোকরা, কী দেখতে কী দেখছো!'
যুবক খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে মাথা নেড়ে লজ্জিতভাবে হাসলো। 'ইয়ে, দুঃখিত, কিন্তু মনে হলো পষ্ট দেখলাম ...।'
কিছুক্ষণ বাদে যুবকের পাহারা দেয়ার পালা শেষ হলো, এবার ক্রুসো চড়লো টাওয়ারে। কিছুক্ষণ
টাওয়ারে পায়চারি করে ক্রুসোর চোখ পড়লো নিচে। সে খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে আপনমনে বললো, 'আরে, কী তামশা, ওপর থেকে দেখলে তো মনে হয়, সত্যি সত্যি নিচে ওরা ওসব কিছু করছে!'

সাতষট্টি


বুড়ো রিয়াদ সাহেব বিয়ে করেছেন এক কচি মেয়েকে। কিন্তু কয়েক হপ্তা পর দেখা গেলো, বিছানায় যত কায়দা কানুনই তিনি করেন না কেন, বউ বেচারির রাগমোচন হচ্ছে না।
রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন,তিনি ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন। ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে রায় দিলেন।“এক কাজ করুন। ফ্যান্টাসি সেক্সচেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। আপনারা যখন ঐসব করবেন,ছোকরা ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে আপনাদের
বাতাস করবে।”
ডাক্তারের কথা কী আর ফেলা যায়? রিয়াদ সাহেব এক ষন্ডামতো ছোকরাকে ভাড়া করে বাড়ি নিয়ে গেলেন।ডাক্তারের নির্দেশমতো কাজ করেও কোন ফল পাওয়া গেলো না। চটেমটে রিয়াদ
সাহেব আবার ডাক্তারের চেম্বারে হানা দিলেন। ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে আবারও রায়
দিলেন। “এক কাজ করুন। এবার উল্টো ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। এবার ছোকরা আপনার স্ত্রীর সাথে যখন ঐসব করবে, আপনি ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে ওদের বাতাস করবেন।”মরিয়া রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তথাস্তু।
এবার একেবারে হাতেনাতে ফল পাওয়া গেলো। রিয়াদ সাহেবের বউ এক উথালপাথাল রাগমোচন লাভ করলেন।
উল্লসিত রিয়াদ সাহেব ষন্ডা ছোকরার কাঁধে টোকা দিয়ে বললেন, “এবার বুঝেছো তো ছোকরা,
কিভাবে ঠিকমতো বাতাস করতে হয়?”

ছেষট্টি

আসল টেনশন কোনটা?
আপনি সুন্দর একটি লাল গাড়ী নিয়ে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলেন পথে এক সুন্দরী মহিলা লিফট চাইল,আপনি খুশী মনে লিফট দিলেন, রাস্তায় বেচারী মহিলার শরীর খারাপ হল, শুরু হল আপনার টেনশন ~~~যাক এত সুন্দর গাড়ীকে এম্বুলেন্স বানিয়ে মহিলারে হাসপাতালে নিয়ে গেলেন
ডাক্তার বলল জনাব আপনি বাবা হতে চলেছেন..আপনার শুরু হল আরেক টেনশন~~
আপনি বললেন-আপনি এ সুন্দরী মহিলার বাচ্চার বাপ না
কিন্তু সুন্দরী মহিলা বলে:-না আপনিই তার বাচ্চার বাপআহারে আরেক টেনশন~~~ 
অবশেষে পুলিশ আসলোআপনার মেডিকেল চেকআপ করা হল
রিপোর্ট এলো আপনার বাবা হবার ক্ষমতাই নাইকি মারাত্নক টেনশন  ~~~ 
আপনি আল্লাহর হাজার শুকরিয়া আদায় করলেন বিপদ থেকে বাঁচার জন্য
অবশেষে ঘরে এলেন, কিন্তু আপনার মাথায় ঢুকল আরেক টেনশন
মেডিকেল রিপোর্ট কয় আপনার বাবা হবার ক্ষমতাই নাই-তাহলে ঘরে এত বাচ্চা কই থাইকা আসলো?
টেনশনের পর টেনশন…!!

পঁয়ষট্টি

দীর্ঘদিন চিকিৎসা করার পর তিন পাগলকে নিয়ে বসেছেন চিকিৎসক
চিকিৎসক: বলো তো, ৩ কে ৩ দিয়ে গুণ করলে কত হয়?
প্রথম পাগল: ৩৯৮
হতাশ চিকিৎসক দ্বিতীয় জনকেও একই প্রশ্ন করলেন
দ্বিতীয় পাগল: মঙ্গলবার
হতাশ হয়ে চিকিৎসক তৃতীয় জনকেও একই প্রশ্ন করলেন
তৃতীয় পাগল: ৯
ভেরি গুড! এবার বলো তো, তুমি এটা কীভাবে বের করলেখুশি হয়ে বললেন চিকিৎসক
তৃতীয় পাগল: খুবই সহজ! ৩৯৮ থেকে মঙ্গলবার বিয়োগ করেছি!

চৌষট্টি

গেরস্তের তাড়া খেয়ে তিন চোর গিয়ে ঢুকল এক আলুর গুদামেঢুকেই তিনজন চটপট তিনটা আলুর বস্তার ভেতর ঢুকে পড়লছুটতে ছুটতে গেরস্তও এসে ঢুকলেন আলুর গুদামেকী মনে করে যেন হাতের লাঠি দিয়ে একটা বস্তায় খোঁচা দিলেনভেতর থেকে শব্দ এলো, ‘ম্যাঁওওরে, আলুর বস্তায় কখনো বিড়াল থাকে?’ বলেই গেরস্ত বস্তার ভেতর থেকে প্রথম চোরকে পাকড়াও করলেনআরেকটা বস্তায় খোঁচা দিতেই ভেতর থেকে শব্দ এল, ‘ঘেউ ঘেউ’!ওরে, আলুর বস্তায় কখনো কুকুর থাকে?’ বলেই গেরস্ত বস্তার ভেতর থেকে দ্বিতীয় চোরকে পাকড়াও করলেন
আরেকটা বস্তায় খোঁচা দিতেই এবার ভেতর থেকে শব্দ এল, ‘আলু, আলু’!

তেষট্টি


কোন একদিন প্রেমিক তার প্রেমিকারে রক্ত দিয়ে জীবন বাচিয়েছে
যখন তারা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল প্রেমিক তার দেয়া রক্ত ফেরৎ চাইলো
প্রেমিকা তার সেনেটারী ন্যাপকিন খুলে প্রেমিকের হাতে দিয়ে বলল, মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করবো

বাষট্টি


সমস্ত ডিম্বানু গুলো শুক্রানুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করে গেটে অস্ত্র সহ পাহাড়া দিচ্ছে
সে রাতে কেউ আসে নাহঠাৎ একজন চিৎকার করলো ওরা পিছন থেকে হামলা করেছে

একষট্টি


যুবতী ছাতি মিস্ত্রির নিকট ভাঙ্গা ছাতি নিয়ে গেল
মিস্ত্রী, উপরের কাপড় খুলতে হবে,আর নীচে ডান্ডা লাগাতে হবে
যুবতী, যা ইচ্ছা করো,কিন্তু পানি যেন ভিতরে না পড়ে

ষাট


এক লোক অতি বিকট শব্দে বায়ু ত্যাগ করে তার যেমন বিকট আওয়াজ তেমনি উৎকট গন্ধতার বউ বিরক্ত
- তুমি কি এটা ইচ্ছা করেই করো নাকি?
-ইচ্ছা করে আবার করা যায়?
-কি জানি তবে তোমার জ্বালায় আর থাকতে পারছি নাদেখো কমাতে পারো কিনা
এত কথা পুরোটাই নষ্ট হয়েছেপরদিন সকালেই আবার বিকট শব্দে কাজ শুরু করেছে বউ বিরক্ত হয়ে বলল,তুমি যেভাবে চালিয়ে যাচ্ছো তাতে কদিন কিন্তু পাদ দিতে গিয়ে নাড়ি-ভুড়ি বের হয়ে যাবে
- তুমি কি সব কথা বলো নাড়ি- ভুড়ি বের হবে কেনো?
-বের হবে ...একশবার হবে...তুমি জোর করে এমন বিকট আওয়াজ করো
একদিন সকালে সে অভ্যাসগত ভাবেই বিকট শব্দে ত্যাগ করছে তার বউ
আর শুয়ে থাকতে পারল না উঠে যেতে যেতে বউয়ের মাথায় এসেছে এক বুদ্ধি
নীচে নেমে ফ্রিজ থেকে মুরগি বের করল এরপর মুরগির নাড়ি-ভুড়ি নিয়ে এসে স্বামীর পাজামার ভিতর দিয়েছে ঢুকিয়ে চুপ করে নেমে এলো
রান্না করতে করতে দুই কান খাড়া করে রাখছে সে কখন তার স্বামী চিৎকার করে ঊঠবেকিছুক্ষন পর যথারীতি এক চিৎকারবউয়ের মুখটা আনন্দে ভরে গেছে
এইবার হইছে উচিত শিক্ষাআধা ঘন্টা পর নেমে এসেছে জামাইএসেই বলে
- বউ ,তুমি ঠিকই বলেছিলেএতো জোরে পাদ দেয়া ঠিক না
আজকে সকালেই পাদ দিয়ে নাড়ি-ভুড়ি বের হয়ে গিয়েছিল আমার
- তাই নাকি?
-তবে বলছি কি আর তবে খোদার রহমতে, একটু চেষ্টা করে সমস্তটা আবার ভিতরে ভরে ফেলতে পারছি